“বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ বিনামূল্যে রক্তদাতা কমিউনিটি”

image

কেন রক্ত দান করা উচিত ?

আপনার এক ফোটা রক্তে বেচে যেতে পারে একটি প্রাণ।

নিয়মিত রক্তদানে হৃদরোগ ও ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি কমে।

শরীরে অতিরিক্ত আয়রন জমা হওয়ার কারনে ক্যান্সারের ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই নিয়মিত রক্ত দানের মাধ্যমে আপনি নিজেকে ক্যান্সার থেকে বাচাতে পারেন।

রক্তকণিকা উৎপাদনকে উদ্দীপিত করে।

রক্তদানের পর শরীরে রক্ত ​​পূরণের প্রক্রিয়া চালু হয়। এর ফলে নতুন রক্ত ​​কণিকা তৈরি হয়, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

নিজের মাঝে আত্মতৃপ্তি উপলব্ধি করতে পারবেন।

রক্ত দান আপনাকে গর্বিত করবে। আত্মতৃপ্তি উপলব্ধি করতে পারবেন কারণ আপনি জীবন বাঁচাতে সাহায্য করছেন।

image

সর্বোচ্চ রক্তদাতা

“আপনি অকেজো নয়; রক্ত দানের মাধ্যমে নিজের মূল্য জানুন!”

এই ওয়েবসাইটের কার্যপদ্ধতি

1
রক্তদাতা তার তথ্য দিয়ে একাউন্ট খুলবে
2
কোন ব্যাক্তির যদি রক্ত প্রয়োজন হয়
3
তার ঠিকানা অনুযায়ী রক্তদাতা খুজবে
4
রক্তদাতার সাথে যোগাযোগ করবে
image

নতুন রক্তদাতা

“আপনি অকেজো নয়; রক্ত দানের মাধ্যমে নিজের মূল্য জানুন!”

তুচ্ছ নয় রক্তদান, বাঁচতে পারে একটি প্রান।

৮ গ্রুপের রক্ত
৩২০ স্বেচ্ছাসেবক
৪৯৫ উপজেলা
১২৫০ রক্তদাতা

আমাদের যৌথ অংশীদার

.

image
image
image
image

সচরাচর জিজ্ঞাসা সমূহ

আপনার সাধারন জিজ্ঞাসা গুলো

রক্তদানের জন্য যোগ্য হতে, অবশ্যই বয়স (১৭-৬৫ বছর) মধ্যে হতে হবে; কমপক্ষে 50 কেজি ওজন হওয়া উচিত; কোন সংক্রামক রোগ নেই এমন ব্যাক্তি। হিমোগ্লোবিনের মাত্রা অবশ্যই পুরুষের ক্ষেত্রে (13 গ্রাম/dL) এবং মহিলার ক্ষেত্রে (12 গ্রাম/dL) হওয়া জরুরি।

আপনার শরীরে যদি কোন প্রকার ক্যান্সারের সংক্রমণ থাকে। HIV এর সংক্রমণ থাকলে। শরীরের কোন অঙ্গ যদি প্রতিস্থাপন করার অপারেশন হয়ে থাকে। অথবা দীর্ঘদিন যাবত যদি মাদক সেবন করে থাকলে রক্তদান করতে পারবেন না।

B negative(B -ve), which is found in 1.5 percent of the total population. AB negative(AB -ve), which is found in 0.6 percent of the total population. AB positive(AB +ve), which is found in 3.4 percent of the total population.

যদিও একজন ব্যক্তির রক্তের গ্রুপ তার পিতামাতার জিন থেকে উত্তরাধিকারসূত্রে পাওয়া যায়, তবে এর অর্থ এই নয় যে তার রক্তের গ্রুপ পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের রক্তের গ্রুপের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হবে। টিএ-জিভিএইচডি প্রতিরোধে নিকটাত্মীয়ের রক্ত পরিসঞ্চালন নিরুৎসাহিত করা ভালো। মা–বাবা, ভাই–বোন ও সন্তানের রক্ত না নেওয়া উচিত। এ ছাড়া নিকটাত্মীয় বা ফার্স্ট ডিগ্রি রিলেটিভ; যেমন আপন চাচা, ফুপু, খালা ও মামার রক্তও না নেওয়া ভালো।

যদিও O রক্তের গ্রুপের লোকেরা সাধারণত সার্বজনীন রক্তদাতা হিসাবে পরিচিত, তবে যাদের O-(নেগেটিভ) রক্তের গ্রুপ রয়েছে তারাই প্রকৃত সর্বজনীন দাতা। কারণ: তাদের লোহিত রক্তকণিকা অ্যান্টিজেন বহন করে না। তাই, তারা অন্য যে কোনো ব্লাড গ্রুপের রক্ত ​​দিতে পারেন।

সাধারণত চার (৪) মাস পর পর বছরে তিনবার রক্ত দেওয়া উচিত। এটা পুরুষদের ক্ষেত্রে। আর নারীদের ক্ষেত্রে ছয় মাস পর পর। এ হিসাবগুলো স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের ক্ষেত্রে। আর জরুরি অবস্থায় তিন মাস পর হতে পারে, যদি নিয়মিত রক্তদাতা না হয়ে থাকে সে।